1. info@asiabarta.news : এশিয়া বার্তা :
রামগঞ্জ ইউপি চেয়াম্যান এর বিরুদ্ধে অনাস্থার প্রস্থাব এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের সুপারিশ। - এশিয়া বার্তা
বৃহস্পতিবার, ২২ মে ২০২৫, ০৬:০৮ পূর্বাহ্ন
ঘোষণা:
জরুরী নিয়োগ চলছে দেশের প্রতিটি বিভাগীয় প্রতিনিধি, জেলা,উপজেলা, স্টাফ রিপোর্টার, বিশেষ প্রতিনিধি,নিয়োগ চলছে। আগ্রহীরা যোগাযোগ করুন: বার্তা বিভাগ-০১৭১৬৫৫৯১৯০

রামগঞ্জ ইউপি চেয়াম্যান এর বিরুদ্ধে অনাস্থার প্রস্থাব এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের সুপারিশ।

  • প্রকাশিত: শনিবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০২০
  • ৩৮৯ বার পড়া হয়েছে

আবু ইউসুফ নিজস্ব নিউজ রুম

লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ ভোলাকোট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বশির আহম্মদ মানিকের বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগে

সদস্যদের অনান্থা প্রস্তাবে দায়িত্বপ্রাপ্ত তদন্ত কর্মকর্তা গত ২৮ আগষ্ট তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল এবং অভিযোগের সত্যতা পেয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাগ্রহনের সুপারিশ করেন।
সূত্রে জানা যায়,ভোলাকোট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বশির আহম্মদ মানিকের বিরুদ্ধে একই পরিষদের ১২জন সদস্যের মধ্যে ১০জন সদস্য

ক্ষমতার অপব্যবহার,কর্তব্যে অবহেলা,দূর্নীতি, ভূয়া প্রকল্প দেখিয়ে সরকারী টাকা ও কুশাসনের অভিযোগে তুলে ৩ আগষ্ট রামগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তাপ্তি চাকমা বরাবর লিখিত ভাবে অনাস্থা প্রস্তাব করেন। উক্ত অভিযোগের আলোকে নির্বাহী কর্মকর্তা উপজেলা পল্লী উন্নয়ন অফিসারকে তদন্ত কর্মকর্তা হিসাবে মনোনীত করেন। তদন্ত কর্মকর্তা ২৫ আগষ্ট স্বশরীরে পরিষদে উপস্থিত হয়ে সচিব সাকের হোসেন ও সদস্যদের উপস্থিতিতে তদন্তকার্য পরিচালনা করে। চেয়ারম্যান মেসার্স ফাহাদ ব্রিক্সস লাইসেন্স বাবত ২৩হাজার টাকা নিয়ে

সরকারী কোষাগারে ৫ হাজার টাকা জমা দেখান। এভাবে ১২টি ইটভাটার থেকে ট্রেড লাইসান্স বাবত ১১লক্ষ ২৮ হাজার টাকার স্থলে ৪লক্ষ ৪৩হাজার ৩শত টাকা জমা পায়। নাম্বার প্লেট বাবত ১১লক্ষ ২০ হাজার টাকার এক টাকা পায়নি।বিধি বর্হিভুতভাবে চেয়ারম্যান নিজে ও ২জন সদস্য দিয়ে ২০২০-২১ অর্থবছরে এলজিএসপির ১৫টি প্রকল্প কমিটি গঠন করেন। সদস্যের ভাতা দীর্ঘদিন পর্যন্ত বকেয়া রেখে দেন। আর্থিকসহ বিভিন্ন অনিয়ম পেয়ে তদন্ত কর্মকর্তা বিধি মোতাবেক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের সুপারিশ করে ২৭ আগষ্ট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নিকট তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেন।

ইউনিয়ন পরিষদের সচিব সাকের হোসেন জানান, চেয়ারম্যান লাইসেন্স বাবত টাকা আদায়ের বই নিজের কাছে রেখে টাকা আদায় করতেন। পরবর্তিতে মুড়ি কপি অনুযায়ী যে টাকা দিতেন আমি তা ব্যাংকে জমা দিতাম। তিনি যে লাইসেন্সের গ্রাহক কপিতে অতিরিক্ত টাকা নিয়ে মুড়ি কপিতে কম লিখতেন তা আমার জানা ছিল না। সরকারী প্রকল্প বাস্তবায়নে বিধিমোতাবেক সভা গুলো হয়নি এটা সত্য।

তদন্ত কর্মকর্তা ও উপজেলা পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় অফিসার হিমাংসু বনিক জানান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অনাস্থা প্রস্তাবের আবেদনের অভিযোগ গুলির কয়েকটি অভিযোগ তদন্তের জন্য আমাকে মনোনীত করেন। আমি আগষ্ট তদন্তে অভিযোগের সত্যতা পেয়ে বিধি অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থ গ্রহনের সুপারিশ করি

সংবাদটি শেয়ার করুন

Shares
আরো সংবাদ পড়ুন

আর্কাইভ | পুরাতন সংবাদ পড়ুন

Mon Tue Wed Thu Fri Sat Sun
 1234
567891011
12131415161718
19202122232425
262728293031  

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: 𝐘𝐄𝐋𝐋𝐎𝐖 𝐇𝐎𝐒𝐓