1. info@asiabarta.news : এশিয়া বার্তা :
সাতক্ষীরায় প্রাণে বেঁচে যাওয়া শিশু মারিয়াকে লালনপালন করতে চান সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গোলাম রাব্বানী। - এশিয়া বার্তা
শুক্রবার, ১৮ জুলাই ২০২৫, ০২:৪১ পূর্বাহ্ন
ঘোষণা:
জরুরী নিয়োগ চলছে দেশের প্রতিটি বিভাগীয় প্রতিনিধি, জেলা,উপজেলা, স্টাফ রিপোর্টার, বিশেষ প্রতিনিধি,নিয়োগ চলছে। আগ্রহীরা যোগাযোগ করুন: বার্তা বিভাগ-০১৭১৬৫৫৯১৯০

সাতক্ষীরায় প্রাণে বেঁচে যাওয়া শিশু মারিয়াকে লালনপালন করতে চান সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গোলাম রাব্বানী।

  • প্রকাশিত: রবিবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২০
  • ১২৮ বার পড়া হয়েছে

আবু ইউসুফ নিজস্ব নিউজ রুম।

সাতক্ষীরায় প্রাণে বেঁচে যাওয়া শিশু মারিয়া কে লালন পালন করতে চান সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গোলাম রাব্বানী।

সাতক্ষীরার কলারোয়ায় খুনীদের হাত থেকে বেঁচে যাওয়া ৪ মাস বয়সী শিশু মারিয়া সুলতানার দায়িত্ব নিতে চান বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক গোলাম রাব্বানী। ১৭ অক্টোবর শনিবার তার ফেসবুক ওয়ালে এ ঘোষণা দেয়া হয়েছে। স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন টিম পজেটিভ বাংলাদেশের মুখপাত্র গোলাম রাব্বানী বলেন, ‘আমরা দুই ভাই, বোন নাই।

আব্বু-আম্মুর একটা মেয়ের শখ ছিলো সবসময়ই। আল্লাহ্ আম্মুকে নিয়ে গেছেন। আব্বু মেয়ে খুব ভালোবাসেন। আমি আর আব্বু এই বাচ্চাটাকে আমার পরিবারের একজন হিসেবে লালনপালন করতে চাই। লেখাপড়া করিয়ে যোগ্য মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে চাই। তিনি বলেন, বাবা-মা ছাড়া বাচ্চাদের ভালোভাবে বেড়ে ওঠা অত্যন্ত দুরূহ। আমার দুইবছর বয়সী ভাতিজার সঙ্গে মেয়েটি হেসে-খেলে বেড়ে উঠবে। আমি পিতৃস্নেহেই ওকে বড় করবো।

এদিকে বর্তমানে শিশুটি দেখভালের দায়িত্ব পালন করছেন কলারোয়া উপজেলার ৯নং হেলাতলা ইউনিয়ন পরিষদের (৪, ৫ ও ৬) নং ওয়ার্ডের মহিলা ইউপি সদস্য নাসিমা বেগম। তিনি জানান, গোলাম রাব্বানী ভাই আমাকে ফোন দিয়েছিলেন। ‘রাব্বানী ভাইয়ের কথা আগেও শুনেছি। তিনি খুব ভালো মানুষ। তিনি শিশুটিকের তার কাছে নিতে চান ও বাবার দায়িত্ব পালন করবেন। আমি বলেছি, বাচ্ছাটি এখন জেলার ডিসি স্যারের তত্তাবধানে রয়েছে। এই সিদ্ধান্ত তিনি দিতে পারবেন।

এবিষয়ে সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক এস.এম মোস্তফা কামালের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, জরুরি মিটিং থাকায় অপেক্ষা করতে আলোচনার জন্য । তবে ঘটনার দিনে নিহতদের বাড়ি পরিদর্শনকালে জেলা প্রশাসক এস.এম মোস্তফা কামাল জানিয়েছিলেন, নির্মম ও নৃশংসভাবে হত্যার শিকার হয়েছেন পরিবারের স্বামী-স্ত্রী, ছেলে-মেয়েসহ ৪জন। তবে খুনিরা ৪ মাসের শিশুটিকে হত্যা করেনি। সৌভাগ্যক্রমে সে বেঁচে যায়। মায়ের গলাকাটা লাশের পাশে কাঁদছিল শিশু মারিয়া।

শিশুটির পরিবারে এখন আপনজন বলতে কেউ নেই। শিশুটির দায়িত্ব নিয়েছি আমি। আপাতত দেখভালের জন্য স্থানীয় নারী ইউপি সদস্যকে দায়িত্ব দিয়েছি
শিশুটির পরিবারের কোনো স্বজন শিশুটির দাবি করলে আইনগতভাবে সমাধান করা হবে। শিশুটি এখন থেকে আমার তত্ত্বাবধানে থাকবেন। সুত্রঃ দৈনিক বাংলাদেশ ৭১ সংবাদ।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Shares
আরো সংবাদ পড়ুন

আর্কাইভ | পুরাতন সংবাদ পড়ুন

Mon Tue Wed Thu Fri Sat Sun
 123456
78910111213
14151617181920
21222324252627
28293031  

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: 𝐘𝐄𝐋𝐋𝐎𝐖 𝐇𝐎𝐒𝐓