1. info@asiabarta.news : এশিয়া বার্তা :
নাটোরের বিআরটিএ অফিস দালালদের আখড়া, - এশিয়া বার্তা
মঙ্গলবার, ০৮ জুলাই ২০২৫, ১২:৩৭ পূর্বাহ্ন
ঘোষণা:
জরুরী নিয়োগ চলছে দেশের প্রতিটি বিভাগীয় প্রতিনিধি, জেলা,উপজেলা, স্টাফ রিপোর্টার, বিশেষ প্রতিনিধি,নিয়োগ চলছে। আগ্রহীরা যোগাযোগ করুন: বার্তা বিভাগ-০১৭১৬৫৫৯১৯০
প্রধান খবর:
নিয়মনীতির তুয়াক্কা না করে বিমানবন্দরের অভ্যন্তরে ১৬ প্রতিষ্ঠান সিলগালা, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ নবাবগঞ্জে ভেকু মেশিন পুড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগ, ২০ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি মানিকগঞ্জে প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে বিদ্যালয়ের গাছ বিক্রির অভিযোগ দোহারে শিক্ষার মান উন্নয়নে মত বিনিময় সভা দোহারে বিএনপি নেতা হারুন মাষ্টার হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মামলা,গ্রেফতার-১ শরীফুল রাজ ও তাসনিয়া ফারিণ অভিনীত ‘ইনসাফ’ সিনেমায় দোহারের বিল্লাল মাহমুদ মানিকগঞ্জে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী অঙ্গসংগঠনের বিক্ষোভ মিছিল দোহারে নয়াবাড়ি ইউনিয়ন বিএনপি নেতাকে গুলি করে হত্যা নবাবগঞ্জে মাদকের অপব্যবহার ও প্রসার রোধে ব্যতিক্রমী সভা মাহমুদ আরশীন জেলা ও বিভাগীয় ক্রীড়া সংগঠক এসোসিয়েশনের সদস্য নির্বাচিত

নাটোরের বিআরটিএ অফিস দালালদের আখড়া,

  • প্রকাশিত: শুক্রবার, ১৫ জানুয়ারী, ২০২১
  • ৩৮৭ বার পড়া হয়েছে

আবু সাঈদ,ক্রাইম রিপোর্টার।

বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) নাটোর কার্যালয়ের কিছু কর্মকর্তা-কর্মচারীর বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ দীর্ঘদিনের। সেবাগ্রহীতাদের অভিযোগ, দালালদের আখড়ায় পরিণত হয়েছে কার্যালয়টি। ওই অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের যোগসাজশে গড়ে উঠেছে দালালদের শক্তিশালী সিন্ডিকেট।

লালপুর উপজেলার ধুপাইল গ্রামের মুনসুর আলী মোটরসাইকেলের ড্রাইভিং লাইসেন্স নেওয়ার জন্য আসেন বিআরটিএর নাটোর কার্যালয়ে। তাকে বিভিন্ন অজুহাতে ঘোরাতে থাকেন ওই অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। পরে এক ব‌্যক্তির ম্যাধমে পরিচয় হয় দালাল চক্রের অন্যতম হোতা গোলাম কিবরিয়া মিজানের সঙ্গে।

লাইসেন্সের জন‌্য মুনসুর আলীর কাছে সাড়ে ৬ হাজার টাকা দাবি করেন মিজান।

মিজানের সঙ্গে কথা হয় এ প্রতিবেদকের। মিজান জানান, বিআরটিএ অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সহযোগিতায় কাজ করেন দালালরা।

আরেক দালালের সঙ্গে কথা বলে একই তথ‌্য জানা যায়। মিজান বলেন, ‘লাইসেন্সের জন‌্য পরীক্ষা দেবেন। সাদা খাতা জমা দিয়ে আসবেন। পাস করানোর দায়িত্ব আমাদের ওপর ছেড়ে দেবেন।’

বিআরটিএ অফিসের সামনে গেলে সেবাগ্রহীতারা অভিযোগ করেন, গাড়ির ফিটনেস লাইসেন্স এবং ড্রাইভিং লাইসেন্স নিতে এলে ভোগান্তি পোহাতে হয়। দালাল না ধরলে কোনো কাজই হয় না। লাইসেন্স প্রতি দুই গুণ, তিন গুণ টাকা বেশি দিতে হয়।

বিআরটিএর সহকারী পরিচালক মো. রাসেদুজ্জামান সব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছেন, ‘আমি কিছু দিন আগে এখানে যোগ দিয়েছি। আমার অফিসের কেউ অনিয়ম-দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত না। বাইরের দালাল চক্রকে রোধ করা আমার একার পক্ষে সম্ভব নয়। বিআরটিএ অফিসের অনিয়ম-দুর্নীতি রোধে ডিসি স্যারের সঙ্গে কথা বলে দ্রুত ব্যবস্থা নেবো।’

নাটোরের পুলিশ সুপার লিটন কুমার সাহা বলেছেন, ‘নতুন সড়ক পরিবহন আইন কার্যকর হওয়ার পর থেকেই বিআরটিএ অফিসে সেবাগ্রহীতাদের ভিড় বেড়েছে। এই সুযোগে দালাল চক্র সক্রিয় হয়েছে। ইতোমধ্যে আমরা একজন দালালকে আইনের আওতায় এনেছি। দালালদের তালিকা করা হয়েছে। বিআরটিএ অফিস দুর্নীতিমুক্ত করতে জেলা পুলিশ তৎপর আছে।’

সংবাদটি শেয়ার করুন

Shares
আরো সংবাদ পড়ুন

আর্কাইভ | পুরাতন সংবাদ পড়ুন

Mon Tue Wed Thu Fri Sat Sun
 123456
78910111213
14151617181920
21222324252627
28293031  

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: 𝐘𝐄𝐋𝐋𝐎𝐖 𝐇𝐎𝐒𝐓