গত ৭ জানুয়ারি ইছামতি নামে একটি পত্রিকার ফেজবুক পেজ থেকে শামিম আজাদ শফি (৬০) এর লাশ উদ্ধার নিয়ে যে তথ্য দিয়ে সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে তা মিথ্যা ও উদ্দেশ্য প্রনোদিত। ঐ সংবাদে শামিম আজাদ শফি কে পেশাদার দালাল উল্লেখ করা হয়েছে যা নিহতের পরিবারিক ও সামাজিক সম্মান ক্ষুন্ন হয়েছে। এছাড়া আরও উল্লেখ করা হয় কেরানীগঞ্জ উপজেলার কোনাখোলা ইউনিয়নের শাক্তায় পুকুরে মৃতদেহটি পাওয়া গিয়েছে। মূলত তার লাশটি রাস্তার পাশে পরে ছিলো। সংবাদে বলা হয় তার কাছে দেড় লক্ষ টাকা ছিলো যা ডাকাতরা নিয়ে যায়। মূলত শামিম আজাদ শফি বাড়ি থেকে ৫০ হাজার টাকা নিয়ে পাসপোর্ট অফিসে যায় এবং পাওনাদারকে টাকা দিয়ে আসার পথে তার কাছে তেমন কোন টাকা ছিলো না। কোন বিশ্বস্তসূত্র উল্লেখ না করে এমন মনগড়া সংবাদ প্রকাশ করায় মামলার তদন্তকাজে ব্যাহত হওয়ার সঙ্কা রয়েছে। আমরা নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে এর নিন্দা জানাই এবং সঠিক সংবাদ প্রকাশের আহ্বান জানাই।
মো.সাজ্জাদ হোসেন
দোহার, ঢাকা।
নিহত শামিম আজাদ শফি এর ছেলে।