1. info@asiabarta.news : এশিয়া বার্তা :
দোহারে মাদ্রাসায় মধ্যযুগীয় কায়দায় শিশু নির্যাতন, শিক্ষক পলাতক - এশিয়া বার্তা
রবিবার, ২৬ অক্টোবর ২০২৫, ০২:২৬ অপরাহ্ন
ঘোষণা:
জরুরী নিয়োগ চলছে দেশের প্রতিটি বিভাগীয় প্রতিনিধি, জেলা,উপজেলা, স্টাফ রিপোর্টার, বিশেষ প্রতিনিধি,নিয়োগ চলছে। আগ্রহীরা যোগাযোগ করুন: বার্তা বিভাগ-০১৭১৬৫৫৯১৯০
প্রধান খবর:
ছাত্রদল নেতা পাভেলের নেতৃত্বে রেলওয়ে প্রকল্পের প্রায় ৮০ কোটি টাকার লোহা চুরির অভিযোগ মাদ্রাসার ৫ শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে নবাবগঞ্জে শিক্ষকের বিরুদ্ধে মামলা দোহারে ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থীর নির্বাচনী গণসংযোগ টাকা নিয়ে আসামি ছাড়ার অভিযোগে এসআই সহ ১০ সদস্যকে আটকে রাখলেন গ্রামবাসী সংবাদ প্রকাশের পর পরিচালকের বিরুদ্ধে তদন্তের নির্দেশ দোহারে ট্রাফিক পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগ মানিকগঞ্জে ২৪ ঘণ্টায় ৫ মরদেহের উদ্ধার দোহারে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থীর নির্বাচনী গনসংযোগ দোহারে সরকারি জমি দখলের অভিযোগ সাড়া দেশে এখনো বিএনপির নামে ষড়যন্ত্র হচ্ছে-খন্দকার আবু আশফাক

দোহারে মাদ্রাসায় মধ্যযুগীয় কায়দায় শিশু নির্যাতন, শিক্ষক পলাতক

  • প্রকাশিত: বুধবার, ২৩ অক্টোবর, ২০২৪
  • ২০০ বার পড়া হয়েছে

দোহার (ঢাকা) প্রতিনিধি:
ঢাকার দোহারে মধ্যযুগীয় কায়দায় সাজিদ (১০) নামের এক শিশুকে নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে নাজমুল হোসেন নামের এক মাদ্রাসা শিক্ষকের বিরুদ্ধে। মঙ্গলবার (২২ অক্টোবর) সকালে উপজেলার নারিশা ইউনিয়নের ইসলামাবাদ গ্রামের জামিয়া এমদাদিয়া ইসলামাবাদ মাদ্রাসায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় আহত শিক্ষার্থী সাজিদের মা সাথী আক্তার বাদী হয়ে দোহার থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন। ঘটনার পর থেকেই পলাতক রয়েছেন অভিযুক্ত শিক্ষক নাজমুল হোসেন।
থানায় অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, মঙ্গলবার সকালে সাজিদ পড়া দিতে না পারায় নাজেরা বিভাগের শিক্ষক নাজমুল হোসেন শিশু সাজিদকে প্রথমে চর থাপ্পড় দেয়। পরে রেহাল ছুড়ে মারে ও বেত দিয়ে শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত করে। এক পর্যায়ে শিশু সাজিদকে আছাড় মারলে সাজিদ অজ্ঞান হয়ে যায়। পরে তার মাকে খবর দেয় মাদ্রাসায় শিক্ষক। তার মা গিয়ে শিশুটিকে উদ্ধার করে দোহার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান।
এ বিষয়ে সাজিদের মা সাথী আক্তার বলেন, আমার ছেলের উপর অমানুষিক নির্যাতন চালানো হয়েছে আমি প্রশাসনের কাছে এর সঠিক বিচার চাই।
জামিয়া এমদাদিয়া ইসলামাবাদ মাদ্রাসার মুহতামিম মুফতি মাহাদী হাসান আল ফরিদী ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, কোন ব্যাক্তির অপরাধের দায় প্রতিষ্ঠান নিবে না। সঠিক তদন্ত করে যদি শিক্ষক দোষী হয় তাহলে তার শাস্তি হবে।
এ ব্যাপারে অভিযোগের তদন্ত কর্মকর্তা দোহার থানার এস আই শহিদুল ইসলাম বলেন, অভিযোগ পেয়ে আমরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। তবে অভিযুক্ত শিক্ষককে প্রতিষ্ঠানে পাওয়া যায়নি। আগামীকাল সকাল ১০টার মধ্যে অভিযুক্ত শিক্ষককে হাজির করতে বলা হয়েছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Shares
আরো সংবাদ পড়ুন

আর্কাইভ | পুরাতন সংবাদ পড়ুন

Mon Tue Wed Thu Fri Sat Sun
 12345
6789101112
13141516171819
20212223242526
2728293031  

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: 𝐘𝐄𝐋𝐋𝐎𝐖 𝐇𝐎𝐒𝐓