1. info@asiabarta.news : এশিয়া বার্তা :
দোহারে মাদ্রাসায় মধ্যযুগীয় কায়দায় শিশু নির্যাতন, শিক্ষক পলাতক - এশিয়া বার্তা
শুক্রবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৩:০৬ পূর্বাহ্ন
ঘোষণা:
জরুরী নিয়োগ চলছে দেশের প্রতিটি বিভাগীয় প্রতিনিধি, জেলা,উপজেলা, স্টাফ রিপোর্টার, বিশেষ প্রতিনিধি,নিয়োগ চলছে। আগ্রহীরা যোগাযোগ করুন: বার্তা বিভাগ-০১৭১৬৫৫৯১৯০

দোহারে মাদ্রাসায় মধ্যযুগীয় কায়দায় শিশু নির্যাতন, শিক্ষক পলাতক

  • প্রকাশিত: বুধবার, ২৩ অক্টোবর, ২০২৪
  • ২১৩ বার পড়া হয়েছে

দোহার (ঢাকা) প্রতিনিধি:
ঢাকার দোহারে মধ্যযুগীয় কায়দায় সাজিদ (১০) নামের এক শিশুকে নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে নাজমুল হোসেন নামের এক মাদ্রাসা শিক্ষকের বিরুদ্ধে। মঙ্গলবার (২২ অক্টোবর) সকালে উপজেলার নারিশা ইউনিয়নের ইসলামাবাদ গ্রামের জামিয়া এমদাদিয়া ইসলামাবাদ মাদ্রাসায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় আহত শিক্ষার্থী সাজিদের মা সাথী আক্তার বাদী হয়ে দোহার থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন। ঘটনার পর থেকেই পলাতক রয়েছেন অভিযুক্ত শিক্ষক নাজমুল হোসেন।
থানায় অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, মঙ্গলবার সকালে সাজিদ পড়া দিতে না পারায় নাজেরা বিভাগের শিক্ষক নাজমুল হোসেন শিশু সাজিদকে প্রথমে চর থাপ্পড় দেয়। পরে রেহাল ছুড়ে মারে ও বেত দিয়ে শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত করে। এক পর্যায়ে শিশু সাজিদকে আছাড় মারলে সাজিদ অজ্ঞান হয়ে যায়। পরে তার মাকে খবর দেয় মাদ্রাসায় শিক্ষক। তার মা গিয়ে শিশুটিকে উদ্ধার করে দোহার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান।
এ বিষয়ে সাজিদের মা সাথী আক্তার বলেন, আমার ছেলের উপর অমানুষিক নির্যাতন চালানো হয়েছে আমি প্রশাসনের কাছে এর সঠিক বিচার চাই।
জামিয়া এমদাদিয়া ইসলামাবাদ মাদ্রাসার মুহতামিম মুফতি মাহাদী হাসান আল ফরিদী ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, কোন ব্যাক্তির অপরাধের দায় প্রতিষ্ঠান নিবে না। সঠিক তদন্ত করে যদি শিক্ষক দোষী হয় তাহলে তার শাস্তি হবে।
এ ব্যাপারে অভিযোগের তদন্ত কর্মকর্তা দোহার থানার এস আই শহিদুল ইসলাম বলেন, অভিযোগ পেয়ে আমরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। তবে অভিযুক্ত শিক্ষককে প্রতিষ্ঠানে পাওয়া যায়নি। আগামীকাল সকাল ১০টার মধ্যে অভিযুক্ত শিক্ষককে হাজির করতে বলা হয়েছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Shares
আরো সংবাদ পড়ুন

আর্কাইভ | পুরাতন সংবাদ পড়ুন

Mon Tue Wed Thu Fri Sat Sun
1234567
891011121314
15161718192021
22232425262728
293031  

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: 𝐘𝐄𝐋𝐋𝐎𝐖 𝐇𝐎𝐒𝐓