1. info@asiabarta.news : এশিয়া বার্তা :
বিয়ে গোপন করে পোষ্য কোটায় চাকুরি করার অভিযোগ জনৈক শিক্ষিকার বিরুদ্ধে - এশিয়া বার্তা
বৃহস্পতিবার, ২২ মে ২০২৫, ০২:১০ অপরাহ্ন
ঘোষণা:
জরুরী নিয়োগ চলছে দেশের প্রতিটি বিভাগীয় প্রতিনিধি, জেলা,উপজেলা, স্টাফ রিপোর্টার, বিশেষ প্রতিনিধি,নিয়োগ চলছে। আগ্রহীরা যোগাযোগ করুন: বার্তা বিভাগ-০১৭১৬৫৫৯১৯০

বিয়ে গোপন করে পোষ্য কোটায় চাকুরি করার অভিযোগ জনৈক শিক্ষিকার বিরুদ্ধে

  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২০
  • ৩৫৩ বার পড়া হয়েছে

ভ্রাম্যমান প্রতিনিধি

শিবগঞ্জ উপজেলার আট রশিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষক মোসা সাবিনা ইয়াসমিন মিথ্যা তথ্য দিয়ে পোষ্য সনদে চাকরি করছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহা-পরিচালক, জেলা শিক্ষা অফিসারসহ বিভিন্ন দপ্তরে এ নিয়ে একটি অভিযোগপত্র দিয়েছেন তারই সাবেক স্বামী মোঃ আব্দুল খালেক। অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে, ২০১৩সালের ৮ডিসেম্বর মোসাঃ সাবিনা ইয়াসমিন আজমতপুর চাকপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পোষ্য কোটায় চাকরিতে যোগদান করেন। কিন্তু সাবিনা ইয়াসমিনের বিয়ে হয় ২০০৬ সালের ২২জানুয়ারি। এদিকে সাবিনা ইয়াসমিনের পূর্বের বিয়ের কথা জানতে পেরে তৎকালীন জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মোঃ আব্দুস সাত্তার তার পোষ্য কোটায় নিয়োগপত্রটি বাতিলের সিদ্ধান্ত নেন। এ সময় সাবিনা ইয়াসমিন তার প্রথম বিয়ের কাবিননামা জালিয়াতি করে বিয়ের তারিখ দেখান ২০১৩ সালের ২৬ অক্টোবর এবং সেই নিকাহনামা জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারকে জমা দিয়ে নিয়োগপত্র গ্রহণ করে স্কুলে যোগদান করেন। এরপর ২০১৯ সালের ১ সেপ্টেম্বর জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারকে লিখিতভাবে অভিযোগ করেন সাবিনা ইয়াসমিনের সাবেক স্বামী মোঃ আব্দুল খালেক। কিন্তু প্রায় একবছরেও কোন ব্যবস্থা গ্রহণ না করায় আবারও গত ৭ সেপ্টেম্বর প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহা-পরিচালক, জেলা শিক্ষা অফিসারসহ বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ করা হয়। অভিযোগ রয়েছে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসকে ম্যানেজ করে আগের অভিযোগপত্রটি ধামাচাপা দেয়া হয়েছে।
এব্যাপারে সাবিনা ইয়াসমিনের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি তার বিয়ের কথা স্বীকার করে জানান, ২০০৬ সালে তিনি যখন ছোট ছিলেন তখন তার বিয়ে হয়। পরে ওই স্বামীকে তালাক দিয়ে আবারও ২০১৩ সালে তার সাথেই বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। কিন্তু পরবর্তীতে তিনি মোঃ আব্দুল খালেকের সাথে পরকীয়ায় জড়িয়ে পড়ে তাকে বিয়ে করেন এবং একবছর আগে বিয়ের প্রায় দুই মাস পর তাকে তালাক দেন। তিনি আরও বলেন, আব্দুল খালেকের আগের পক্ষের স্ত্রী ও সন্তান থাকার কথা জানতে পেরেই তিনি তাকে তালাক প্রদান করেন। কিন্তু আব্দুল খালেক আবার তাকে বিয়ের জন্য চাপ দেয়ায় এবং এতে তিনি সম্মতি না জানানোয় এ ধরনের অভিযোগ দিয়ে তার ক্ষতি করার চেষ্টা করছে।
এ ব্যাপারে শিবগঞ্জ উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মো: আসাদুজ্জামান জানান, তিনি এ ধরনের একটি অভিযোগ মহাপরিচালক বরাবরে দেয়া হয়েছে বলে শুনেছেন।তবে অধিদপ্তর থেকে তাদের তদন্তের নির্দেশ দিলে বিষয়টি তিনি তখন তদন্ত করে দেখবেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Shares
আরো সংবাদ পড়ুন

আর্কাইভ | পুরাতন সংবাদ পড়ুন

Mon Tue Wed Thu Fri Sat Sun
 1234
567891011
12131415161718
19202122232425
262728293031  

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: 𝐘𝐄𝐋𝐋𝐎𝐖 𝐇𝐎𝐒𝐓