1. info@asiabarta.news : এশিয়া বার্তা :
বাঘায় এতিম নারীর পক্ষে কথা বলায় সাংবাদিকের নামে মিথ্যা মামলা! - এশিয়া বার্তা
বুধবার, ০৯ জুলাই ২০২৫, ০৭:২৬ অপরাহ্ন
ঘোষণা:
জরুরী নিয়োগ চলছে দেশের প্রতিটি বিভাগীয় প্রতিনিধি, জেলা,উপজেলা, স্টাফ রিপোর্টার, বিশেষ প্রতিনিধি,নিয়োগ চলছে। আগ্রহীরা যোগাযোগ করুন: বার্তা বিভাগ-০১৭১৬৫৫৯১৯০
প্রধান খবর:
হারুন মাষ্টার হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় আরো একজন আটক মানিকগঞ্জে জলাবদ্ধতায় জনদুর্ভোগ চরমে দোহারে তোহা-বাজারের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করলেন প্রশাসন দোহারে নাশকতা মামলায় গ্রেফতার-২ মহানবীকে  কটূক্তি, শাস্তির দাবিতে স্বারকলিপি প্রদান নিয়মনীতির তুয়াক্কা না করে বিমানবন্দরের অভ্যন্তরে ১৬ প্রতিষ্ঠান সিলগালা, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ নবাবগঞ্জে ভেকু মেশিন পুড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগ, ২০ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি মানিকগঞ্জে প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে বিদ্যালয়ের গাছ বিক্রির অভিযোগ দোহারে শিক্ষার মান উন্নয়নে মত বিনিময় সভা দোহারে বিএনপি নেতা হারুন মাষ্টার হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মামলা,গ্রেফতার-১

বাঘায় এতিম নারীর পক্ষে কথা বলায় সাংবাদিকের নামে মিথ্যা মামলা!

  • প্রকাশিত: সোমবার, ৪ জানুয়ারী, ২০২১
  • ২৯৪ বার পড়া হয়েছে

সাজ্জাদ মাহমুদ সুইট
রাজশাহী ব্যুরো।

রাজশাহীর বাঘা থানায় উদ্দেশ্য প্রণোদিত ভাবে ষড়যন্ত্রমূলক মিথ্যা মামলা হয়েছে সাংবাদিক দের নামে।
গত ৩০ ডিসেম্বর উপজেলার চণ্ডিপুর খাঁপাড়া গ্রামে অসামাজিক কার্যকলাপে সময় এলাকা বাসীর হাতে আটক হয় আতিয়ার রহমান মুকুল নামের এক যুবক ও কলেজ পড়ুয়া মেয়ে। ঘটনার স্থল হতে মুঠোফোনে খবর পাবার পর সংবাদের সংগ্রহের জন্য ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয় বাঘা রিপোটার্স ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক (মানবজমিন পত্রিকার বাঘা উপজেলা প্রতিনিধি) সাংবাদিক মফিজুল ইসলাম দিলদার ও সাংবাদিক হাবিল উদ্দিনসহ আরও ২জন সাংবাদিক। তথ্য সংগ্রহ ও ছবি উঠাতে চাইলে বাধা প্রদান করেন আতিয়ার রহমান মুকুল। অসামাজিক কার্যকলাপে লিপ্ত থাকা আতিয়ার রহমান মুকুল রাজশাহী রয়েল প্যারা মেডিক্যালের প্রভাষক পরিচয় দিয়ে উপস্থিত স্থানীয় লোকজন ও সাংবাদিকসহ গ্রামবাসীদের বলেন,তার এক বন্ধু পুলিশের এএসপি এবং প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সাথে ভালো সখ্যতা আছে।এখনই ছেড়ে না দিলে বিভিন্ন প্রকার মামলা দেওয়ার হুমকি প্রদর্শন করে আতিয়ার রহমান মুকুল।

পরে এলাকা বাসী মুকুল কে পুলিশে সোপর্দ করলে বাঘা থানা পুলিশ তাকে সহ কলেজ পড়ুয়া মেয়েটিকে থানায় নিয়ে আসে। বাঘা থানা পুলিশকে আটক মুকুলের বন্ধু এএসপির কথা মত ছেড়ে দিতে ও ভিন্ন খাতে প্রভাবিত করতে না পারায় পরের দিন ৩১ডিসেম্বর জেল হাজতে প্রেরণ করেন। আতিয়ার রহমান মুকুল কে জেলহাজতে প্রেরন করায় ৩১ ডিসেম্বর মুকুল এর বোনের ছেলে আলমগীর হোসেন পিতাঃ আব্দুল আজিজ, গ্রামঃকাঠালবাড়িয়া, থানা নাটোর সদর বাদী হয়ে সাংবাদিক দের নামে ৫হাজার টাকা চাদাবাজীর একটি মিথ্যা মামলা দায়ের করে।

আসামি সাংবাদিক মফিজুল ইসলাম দিলদার বলেন, ৩০ ডিসেম্বর সংবাদের তথ্যের জন্য ঘটনাস্থলে গিয়েছিলাম। যাওয়ার পরে এলাকাবাসীর খাঁপাড়ার একটি বাড়ীতে মুকুল ও মেয়েটিকে বাড়ীটির ঘরের মধ্যে আটক অবস্থায় দেখতে পাই। সাংবাদিক দেখে সকলেই বিয়ে দিতে অথবা পুলিশে দিতে বলে ধর্ষণের দায়ে।

কলেজ পড়ুয়া মেয়েটি সাংবাদিকদের বলেন,স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে যা হয় তা সবই করেছে মুকুল। আমাকে বিয়ে করতে হবে তাছাড়া আমি মুখ দেখাতে পারব না।

একই মামলার আসামি সাংবাদিক হাবিল উদ্দিন বলেন, মামলার বাদী আলমগীর কে চিনিনা। টাকা চাওয়া বা নেওয়া তো দুরের কথা তার সাথে কোন কথাও হয় নি।

বাদী আলমগীর এর কাছে মুঠোফোনে জানতে চাইলে, তিনি সঠিক উত্তর দিতেপারেননি। তিনি আসামি দের নাম, সময়, কত টাকার নোট, টাকা কার হাতে দিয়েছে,সাক্ষী কে কে? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমি এতো কিছু জানিনা, বাঘা প্রেস ক্লাবের মোটা করে নুরু সাংবাদিক আমাকে বলে আাসামীদ্বয় সাংবাদিক নয় এছাড়াও ইতিপূর্বে তাদের বিরুদ্ধে একটি মামলা হয়েছে এ মামলায় তারা হাজত খাটে।
তিনি আরও বলেন, এতো কিছু বলতে পারবোনা সাংবাদিক নুরু ও ওসির পরামর্শে মামলা করেছি সব লেখা আছে থানায় গিয়ে দেখেন।

বাঘা রিপোটার্স ক্লাবের সভাপতি মহিদুল ইসলাম বলেন, বাঘাতে সাংবাদিক দের দুইটা ক্লাব। ইতিপূর্বে বাঘা প্রেসক্লাবের সাংবাদিক নুরু ও সাংবাদিক লালনের বিরুদ্ধে মানববন্ধন সহ ঝাড়ু মিছিল হয়েছিল। যার নিউজ করেছিলো বাঘা রিপোটার্স ক্লাবের সাংবাদিক বৃন্দ। এতে করে শত্রুতার সূত্রপাত। কিছুদিন আগেও এই নুরু ষড়যন্ত্রে এদের নামে একটি মিথ্যা মামলা হয়েছিল। আবারও এই মামলাটি নুরু সাংবাদিক এর ষড়যন্ত্রেয় হয়েছে। নুরু সাংবাদিক চাইনা বাঘাতে আর কোন ক্লাব বা সাংবাদিক তৈরী হক।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Shares
আরো সংবাদ পড়ুন

আর্কাইভ | পুরাতন সংবাদ পড়ুন

Mon Tue Wed Thu Fri Sat Sun
 123456
78910111213
14151617181920
21222324252627
28293031  

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: 𝐘𝐄𝐋𝐋𝐎𝐖 𝐇𝐎𝐒𝐓