1. info@asiabarta.news : এশিয়া বার্তা :
শুক্রবার, ১০ মে ২০২৪, ১২:২২ পূর্বাহ্ন
ঘোষণা:
জরুরী নিয়োগ চলছে দেশের প্রতিটি বিভাগীয় প্রতিনিধি, জেলা,উপজেলা, স্টাফ রিপোর্টার, বিশেষ প্রতিনিধি, ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধি, ক্যাম্পাস ও বিজ্ঞাপন প্রতিনিধি বা সাংবাদিক নিয়োগ চলছে।
প্রধান খবর:
দোহারে মা ও মেয়ের লাশ উদ্ধার দোহার নবাবগঞ্জে নির্বাচিত হলেন যারা কেরানীগঞ্জে নিরাপদ,স্বাস্থ্যসম্মত ও পুষ্টিকর খাদ্য বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত ঢাকা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-২ এর কর্মকর্তা কর্মচারীদের ২য় দিনের কর্মবিরতি মানিকগঞ্জে ভূমি খেকোদের বিরুদ্ধে লোকদেখানো অভিযান মানিকগঞ্জে বিলিন হয়ে যাচ্ছে ফসলি জমি আমি বিজয়ী হলে গ্রীন ক্লিন স্মার্ট কেরানীগঞ্জ গড়ে তুলবো ইনশাআল্লাহ শাহীন আহমেদ নবাবগঞ্জ প্রেসক্লাবের কমিটি গঠন: সভাপতি সুমন, সম্পাদক সোহেল নিজ অর্থায়নে সেতু সংস্কার করলেন ইউপি চেয়ারম্যান বিনা প্রতিদ্বন্দীতায় ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হতে যাচ্ছে গিয়াস উদ্দিন সোহাগ

গাজার হাসপাতালগুলোর ‘দ্রুত অবনতির’ চিত্র তুলে ধরা হচ্ছে

  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৮ জানুয়ারী, ২০২৪
  • ১৮৭ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক. বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এক কর্মকর্তা গতকাল বুধবার (১৮ জানুয়ারি) গাজা উপত্যকার অবশিষ্ট হাসপাতালের ভয়াবহ চিত্র তুলে ধরেছেন। এসব হাসপাতালে রোগীরা প্রয়োজনীয় সরঞ্জামের চরম অভাবের কারণে মৃত্যুর অপেক্ষায় আছে। জরুরি চিকিৎসা দলের সমন্বয়কারী শন ক্যাসে বলেছেন, যুদ্ধবিধ্বস্ত ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে তিনি প্রায় পাঁচ সপ্তাহ অবস্থান করেছেন। তিনি হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য প্রতিদিন গুরুতর পোড়া, ভেঙে যাওয়া উন্মুক্ত অঙ্গসহ রোগীদের কয়েক ঘণ্টা বা দিনের পর দিন অপেক্ষা করতে দেখেছেন।

নিউ ইয়র্কে জাতিসংঘ সদর দপ্তরের সাংবাদিক ক্যাসে বলেন, ‘তারা প্রায়ই আমার কাছে খাবার বা পানি চাইত। কী পরিমাণ হতাশার মধ্যে তারা ছিল, এতেই তা বোঝা যাচ্ছিল।’ তিনি বলেছেন, গাজার ১৬টি কার্যকর হাসপাতালের মধ্যে মাত্র ছয়টি তিনি পরিদর্শন করতে সক্ষম হয়েছেন। যুদ্ধ শুরুর আগে গাজায় ৩৬টি হাসপাতাল কার্যকর ছিল।

শন ক্যাসে বলেন, ‘স্বাস্থ্যব্যবস্থার অবনতির পাশাপাশি আমি ব্যক্তিগতভাবে যা দেখেছি, তা মানবিক সহায়তার ক্রমবর্ধমান চাহিদা, বিশেষ করে গাজা উপত্যকার উত্তরের অঞ্চলে মানবিক সহায়তার সুযোগ প্রায় সম্পূর্ণ হ্রাস করা হয়েছে।’
তিনি গাজার উত্তরের হাসপাতালে রোগীদের অবস্থার বর্ণনা দিয়েছেন, যারা মূলত এমন একটি হাসপাতালে মৃত্যুর অপেক্ষায় রয়েছেন। সেখানে জ্বালানি, বিদ্যুৎ, পানি কিছুই নেই। তিনি বলেন, ‘সাত দিনের পরিদর্শনকালে প্রতিদিন আমরা উত্তরে গাজা সিটিতে জ্বালানি এবং সরবরাহ পৌঁছানোর চেষ্টা করেছি।
এ কথা উল্লেখ করে ক্যাসে বলেন, ‘প্রতিদিনই আমাদের অনুরোধ প্রত্যাখ্যান করা হয়েছে।’
তিনি আরো বলেন, ন্যূনতম কর্মীদের নিয়ে কাজ করার সময় হাসপাতালগুলো বিপুলসংখ্যক রোগী সামলাতে হিমশিম খাচ্ছে। কর্মীদের মধ্যে অনেকেই গাজার জনসংখ্যার বিশাল সংখ্যাগরিষ্ঠের মতো বাস্তুচ্যুত। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সর্বশেষ পরিসংখ্যান অনুসারে, ইসরায়েলি বোমাবর্ষণ এবং স্থল হামলায় কমপক্ষে ২৪ হাজার ৪৪৮ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। এদের মধ্যে প্রায় ৭০ শতাংশ নারী, ছোট শিশু এবং কিশোর-কিশোরী রয়েছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Shares
আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: 𝐘𝐄𝐋𝐋𝐎𝐖 𝐇𝐎𝐒𝐓