1. info@asiabarta.news : এশিয়া বার্তা :
মাদ্রাসায় নির্যাতনের শিকার সেই শিশু ফের অসুস্থ, হদিস নেই শিক্ষকের - এশিয়া বার্তা
সোমবার, ০৭ জুলাই ২০২৫, ১১:৪৫ অপরাহ্ন
ঘোষণা:
জরুরী নিয়োগ চলছে দেশের প্রতিটি বিভাগীয় প্রতিনিধি, জেলা,উপজেলা, স্টাফ রিপোর্টার, বিশেষ প্রতিনিধি,নিয়োগ চলছে। আগ্রহীরা যোগাযোগ করুন: বার্তা বিভাগ-০১৭১৬৫৫৯১৯০
প্রধান খবর:
নিয়মনীতির তুয়াক্কা না করে বিমানবন্দরের অভ্যন্তরে ১৬ প্রতিষ্ঠান সিলগালা, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ নবাবগঞ্জে ভেকু মেশিন পুড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগ, ২০ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি মানিকগঞ্জে প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে বিদ্যালয়ের গাছ বিক্রির অভিযোগ দোহারে শিক্ষার মান উন্নয়নে মত বিনিময় সভা দোহারে বিএনপি নেতা হারুন মাষ্টার হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মামলা,গ্রেফতার-১ শরীফুল রাজ ও তাসনিয়া ফারিণ অভিনীত ‘ইনসাফ’ সিনেমায় দোহারের বিল্লাল মাহমুদ মানিকগঞ্জে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী অঙ্গসংগঠনের বিক্ষোভ মিছিল দোহারে নয়াবাড়ি ইউনিয়ন বিএনপি নেতাকে গুলি করে হত্যা নবাবগঞ্জে মাদকের অপব্যবহার ও প্রসার রোধে ব্যতিক্রমী সভা মাহমুদ আরশীন জেলা ও বিভাগীয় ক্রীড়া সংগঠক এসোসিয়েশনের সদস্য নির্বাচিত

মাদ্রাসায় নির্যাতনের শিকার সেই শিশু ফের অসুস্থ, হদিস নেই শিক্ষকের

  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২৪ অক্টোবর, ২০২৪
  • ১০৩ বার পড়া হয়েছে

দোহার (ঢাকা) প্রতিনিধি:
ঢাকার দোহারে মধ্যযুগীয় কায়দায় সাজিদ (১০) নামের এক শিশুকে নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে নাজমুল হোসেন নামের এক মাদ্রাসা শিক্ষকের বিরুদ্ধে। মঙ্গলবার (২২ অক্টোবর) সকালে উপজেলার নারিশা ইউনিয়নের ইসলামাবাদ গ্রামের জামিয়া এমদাদিয়া ইসলামাবাদ মাদ্রাসায় এ ঘটনা ঘটে। ঘটনার পর থেকেই পলাতক রয়েছেন অভিযুক্ত শিক্ষক নাজমুল হোসেন।
এদিকে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে বাড়িতে নিয়ে আসার পর আবারও অসুস্থ হয়ে পরেছে সাজিদ এমনটা জানান তার মা সাথী আক্তার। তিনি বলেন,মাথায় বেশি আঘাত পাওয়ায় ঘটনার দিন থেকে বমি করে তার ছেলে সাজিদ। এছাড়া হাতে ও পায়ে ব্যাথা অনুভব করে। তিনদিন পার হলেও বমি না থামায় চিকিৎসক উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা নিতে বলেছেন এমনটা জানান সাথী আক্তার। আগামীকাল শুক্রবার সাজিদকে ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে নেয়া হবে এবং শীঘ্রই মামলা রুজু করা হবে বলেও জানান তিনি।
এদিকে ঘটনার বিষয়ে জানতে অভিযুক্ত শিক্ষক নাজমুল হোসেনের মোবাইলে একাধিকবার ফোন দিলে তিনি ফোন কেটে দিয়ে মোবাইল বন্ধ করে রাখেন।
জামিয়া এমদাদিয়া ইসলামাবাদ মাদ্রাসার মুহতামিম মুফতি মাহাদী হাসান আল ফরিদী ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, কোন ব্যাক্তির অপরাধের দায় প্রতিষ্ঠান নিবে না। সঠিক তদন্ত করে যদি শিক্ষক দোষী হয় তাহলে তার শাস্তি হবে।
উল্লেখ্য, মঙ্গলবার সকালে সাজিদ পড়া দিতে না পারায় নাজেরা বিভাগের শিক্ষক নাজমুল হোসেন শিশু সাজিদকে প্রথমে চর থাপ্পড় দেয়। পরে রেহাল ছুড়ে মারে ও বেত দিয়ে শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত করে। এক পর্যায়ে শিশু সাজিদকে আছাড় মারলে সাজিদ অজ্ঞান হয়ে যায়। পরে তার মাকে খবর দেয় মাদ্রাসায় শিক্ষক। তার মা গিয়ে শিশুটিকে উদ্ধার করে দোহার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান।

 

 

সংবাদটি শেয়ার করুন

Shares
আরো সংবাদ পড়ুন

আর্কাইভ | পুরাতন সংবাদ পড়ুন

Mon Tue Wed Thu Fri Sat Sun
 123456
78910111213
14151617181920
21222324252627
28293031  

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: 𝐘𝐄𝐋𝐋𝐎𝐖 𝐇𝐎𝐒𝐓