1. info@asiabarta.news : এশিয়া বার্তা :
বুধবার, ০৮ মে ২০২৪, ০৩:২৮ অপরাহ্ন
ঘোষণা:
জরুরী নিয়োগ চলছে দেশের প্রতিটি বিভাগীয় প্রতিনিধি, জেলা,উপজেলা, স্টাফ রিপোর্টার, বিশেষ প্রতিনিধি, ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধি, ক্যাম্পাস ও বিজ্ঞাপন প্রতিনিধি বা সাংবাদিক নিয়োগ চলছে।
প্রধান খবর:
কেরানীগঞ্জে নিরাপদ,স্বাস্থ্যসম্মত ও পুষ্টিকর খাদ্য বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত ঢাকা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-২ এর কর্মকর্তা কর্মচারীদের ২য় দিনের কর্মবিরতি মানিকগঞ্জে ভূমি খেকোদের বিরুদ্ধে লোকদেখানো অভিযান মানিকগঞ্জে বিলিন হয়ে যাচ্ছে ফসলি জমি আমি বিজয়ী হলে গ্রীন ক্লিন স্মার্ট কেরানীগঞ্জ গড়ে তুলবো ইনশাআল্লাহ শাহীন আহমেদ নবাবগঞ্জ প্রেসক্লাবের কমিটি গঠন: সভাপতি সুমন, সম্পাদক সোহেল নিজ অর্থায়নে সেতু সংস্কার করলেন ইউপি চেয়ারম্যান বিনা প্রতিদ্বন্দীতায় ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হতে যাচ্ছে গিয়াস উদ্দিন সোহাগ দোহারের করিমগঞ্জে সড়ক দূর্ঘটনায় যুবক নিহত কেরানীগঞ্জে তৃষ্ণার্ত পথচারীদের মাঝে শরবত বিতরণ

দোহারে ভূয়া শিক্ষাগত সনদে দলিল লেখক!

  • প্রকাশিত: সোমবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
  • ৬৩০ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক.
ঢাকার দোহার সাব-রেজিস্ট্রার অফিসে ভূয়া শিক্ষাগত সনদ দিয়ে দলিল লেখার লাইসেন্স করে কার্যক্রম চালানোর অভিযোগ পাওয়া গেছে দলিল লেখক মো.শহিদুল ইসলাম শিকদারের বিরুদ্ধে। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, তিনি দলিল লেখক হিসেবে লাইসেন্স নেয়ার সময় ভূয়া শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ ব্যবহার করেন। শহিদুল ইসলাম শিকদারের বাড়ি উপজেলার কুসুমহাটি ইউনিয়নের শিলাকোঠা এলাকায়। বাংলাবাজারে তার একটি অফিস রয়েছে বলে জানা যায়। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বেশ কয়েকজন দলিল লেখক জানান, তিনি এসএসসি পর্যন্ত পড়ালেখা না করেও দলিল লেখার লাইসেন্স পেতে ব্যবহার করেছেন জাল সনদ। এনিয়ে দোহার সাব- রেজিস্টার অফিস, জেলা সাব রেজিস্টার অফিস ও আইজিআর বরাবর লিখিত অভিযোগের একটি কপি এসেছে প্রতিবেদকের হাতে।
২০১৪ সালের ১৬ই নভেম্বর কার্যকরকৃত বিধিমালায় বলা হয় যিনি স্বীকৃত কোন বোর্ড হতে মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন,যিনি এলাকায় প্রচলিত স্থানীয় ভাষায় দলিলের মুসাবিদা করিতে পারেন তারা নিবন্ধন আইনের ৮০ ধারা (ছ) এ উল্লেখিত দলিল লেখকের কার্য করিবার সনদের আবেদন করতে পারবেন। অথচ অভিযোগ পাওয়া যায় শহিদুল ইসলাম শিকদার জাল সার্টিফিকেট প্রদান করে দলিল লেখার সনদ নেন। এনিয়ে নিবন্ধন অধিদপ্তরের স্বচ্ছতা নিয়েও প্রশ্ন তুলেন অনেকে।
জানা যায়, মানিকগঞ্জে একটি বিদ্যালয়ে তিনি নতুন করে নবম শ্রেণিতে পড়াশোনা করছেন বলে জানান অনেকে।
এবিষয়ে দোহার সাব-রেজিস্টার মো.ইয়াসিন আরাফাত বলেন, এই বিষয়ে কোন লিখিত অভিযোগ হাতে পাইনি। কোন অনিয়ম হলে জেলা সাব-রেজিস্টার ব্যবস্থা নিবেন।
এবিষয়ে জানতে ঢাকা জেলা সাব-রেজিস্টার অহিদুল ইসলামের মুঠোফোনে একাধিকবার ফোন করলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি।
এব্যাপারে মহাপরিচালক নিবন্ধন উম্মে কুলসুম বলেন, কেউ আইনের ব্যক্তয় ঘটালে তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
অভিযুক্ত দলিল লেখক শহিদুল ইসলাম শিকদার বলেন, আমার এস,এস,সি সার্টিফিকেট আছে! এসময় সার্টিফিকেট দেখতে চাইলে তিনি দেখাতে পারেননি। তিনি প্রতিবেদককে সংবাদ প্রচার করতে নিষেধ করেন এবং অফিসে এসে দেখা করতে চান।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Shares
আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: 𝐘𝐄𝐋𝐋𝐎𝐖 𝐇𝐎𝐒𝐓